• শিরোনাম

    বিমান সংস্থাগুলোর বিতর্কে কার্বন নিঃসরণ হ্রাসের পরিকল্পনা

    | মঙ্গলবার, ৩০ আগস্ট ২০১৬

    বিমান সংস্থাগুলোর বিতর্কে কার্বন নিঃসরণ হ্রাসের পরিকল্পনা

    পরিত্যক্ত কাঠ থেকে তৈরি গ্রিনার জেট ফুয়েল ব্যবহার করে বিমানের কার্বন নিঃসরণ কমানোর ‘পাইপ ড্রিম’ (অর্জন অসম্ভব সৌখিন স্বপ্ন) বিমানসংস্থাগুলোর বিতর্কের মুখে শেষ হয়ে গেছে পরিবেশবিদদের। খবর বিবিসির।
    তবে এরই মধ্যে কার্বনের বিকল্প হিসেবে উচ্ছিষ্ট-কাঠ ভিত্তিক ‘কিছু উচ্চ অকটেন’ প্রাকৃতিক-জ্বালানি পরীক্ষা করা হচ্ছে।
    জাতি সংঘ অফিসিয়াল কর্তৃপক্ষ বৈশ্বিক পরিকল্পনার চাবিকাঠির অংশ হিসেবে বিমানের কার্বন নিঃসরণের এসব জ্বালানির দাবি সমর্থন করতে শুরু করছে।

      
    কিন্তু সমালোচকরা বলছে, পরিকল্পনাটি অবাস্তব এবং বিমান সংস্থাগুলে দৃঢ়ভাবে ইস্যুটি গ্রহণ করছে না।
    ২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত প্যারিস জলবায়ু চুক্তির সম্মেলনে বিমান সংস্থাগুলো কার্বনের পরিমাণ এবং এর প্রভাবের বিষয়ে খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ব্যাখ্যা তুলে ধরেন। তারা ২০১৫ সালে কার্বন নিঃসরণের মাত্র দুই ভাগ আকাশ পথে হয়েছে বলে তুলে ধরেন।
    পরিবেশবিদরা উষ্ণতার প্রভাবকে কার্বন বা অন্যান্য গ্যাস এবং অ্যারোসোলে অন্তর্ভুক্ত করেন নাই। আকাশ পথে যে পরিমাণ কার্বন নিঃসরণ হয় তারা মনে করেন সত্যিকারার্থে পরিবেশের উপর এ প্রভাব প্রায় পাঁচ শতাংশ।

    এ বছরের প্রথমে ইন্টারন্যাশনাল সিভিল অ্যাভিয়েশন অথরিটি (আইসিএও), জাতি সংঘের কার্বন নিয়ন্ত্রণ প্রতিবেদনে ‘২০৫০ সালের মধ্যে বিমানের কার্বন নিঃসরণ সীমাবদ্ধ না করা হলে তিন-ভাগ বেড়ে যাবে বলে ভবিষ্যদ্বানী করা হয়।’
    আইসিএও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার উন্নয়ন ঘটিয়েছে। বলা হয় ২০০৫ সালে যে পরিমাণ কার্বন আকাশ পথে নিঃসরণ হয়েছে শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে তা অর্ধেকে নামিয়ে আনার বিষয়টি নিশ্চিত করা হবে।

    Comments

    comments

    এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

    আসছে ‘ফেসবুক টিভি’

    ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭

    আর্কাইভ

  • ফেসবুকে চিনাইরবার্তা.কম