মোহাম্মদ মাহবুব হোসাইন ,প্যারিস,ফ্রান্স থেকে | মঙ্গলবার, ০৬ জুন ২০১৭
গত রবিবার সন্ধ্যায় ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের অদুরে এস্তায় বাংলাদেশ মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টারের উদ্যোগে ইফতার মাহফিল অনুস্ঠিত হয়েছে । বাংলাদেশ মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টারের সভাপতি সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক খন্দকার হোসাইন আহমেদ এর পরিচালনায় ইফতার পূর্ব উন্মুক্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মুসলিম কাউন্সিল অব ফ্রান্সের (সিএফসিএম) সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট মিরজাক আল বেকাই। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টারের সহ-সভাপতি আবুল খায়ের লস্কর । এছাড়া অন্যান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন ইউনিয়ন অব মুসলিম এসোসিয়েশনের সেক্রেটারি জেনারেল মোহাম্মদ হ্যানিস,ক্যাথলিক র্গীজার আন্তর্ধমীয় বিষয়ক প্রধান ফাদার জন র্কুতাদিয়ের,পিয়ারফিত র্গিজার পাদ্রি ফাদার ফেদ্রারিক মানিয়ে ,বাংলাদেশ সমিতি ফ্রান্সের প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারি লয়লুস মিয়া, ফ্রান্স বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও এনআরবি চেয়ারম্যান ড. আব্দুল মালেক ফরাজী , বাংলাদেশ গনতান্ত্রীক পার্টি (বাগপা) সভাপতি ও বিশষ্ট আইনজীবী এডভোকেট কাজী আব্দুল্লাহ আল মামুন , ফ্রান্স বিএনপির সাবেক সভাপতি সিরাজুল ইসলাম মিয়া , বাংলাদেশ মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টারের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম ও ফ্রসে আভেক রাব্বানী স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা কৌশিক রাব্বানী ।
এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন সিলেট বিভাগীয় সমাজ কল্যাণ সমতির সাবেক সেক্রেটারি সামির উদ্দীন , মেট্রো হোস মসজিদের সেক্রেটারি জহির আহমেদ ও ফ্রান্স বাংলা প্রেসক্লাবের সদস্য সচিব আব্দুল মালেক হিমু প্রমূখ ।
সভায় বক্তারা বলেন,সকল ঐশি ধর্মই পারস্পরিক শ্রদ্ধা, পরমত সহিষ্ণুতা ও
শান্তিপূর্ন সহ অবস্থানের শিক্ষা দেয়। তারা বলেন, একটি বিশেষ গোষ্ঠি বিশ্বময় শান্তি ও সম্প্রীতি নস্ট করার লক্ষ্যে ধর্মের নামে সন্ত্রাসী তৎপড়তা অব্যাহত রেখেছে । তারা বলেন, কোনো র্ধমই সন্ত্রাসী কর্মকান্ড সমর্থন করেনা। তারা আরও বলেন, ফ্রান্সের নব র্নিবাচিত প্রেসিডেন্ট ম্যানুয়েল মার্কো সন্ত্রাসের বিষয়ে তাঁর র্নিবাচনে ভাষনে যে আহ্বান জানিয়েছেন তা ধারন করে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধেবাংলাদেশ মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টারের মাধ্যমে একটি শান্তির্পূন ফ্রান্স গড়ে তোলা সম্ভব। সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টারের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন, রোজা মানুষকে সংযম শিক্ষা দেয়। মানুষের প্রতি উত্তম আচরন আর নিজের মধ্যে লুকিয়ে থাকা পশুত্বের দমন করে একজন পরিশুদ্ধ বিশ্বাসী হিসেবে গড়ে উঠতে রোজা সহায়তা করে।