চিনাইরবার্তা রিপোর্টঃ | সোমবার, ২৪ এপ্রিল ২০১৭
মাসুম বিল্লাহ এবং রাসেল মিয়া যথাক্রমে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক।সৎ সাহসী,মেধাবী,প্রগতিশীল,দক্ষ সাংগঠনিক, কর্মীবান্ধব হিসেবে পরিচিত। নেতৃত্বগুণে তারা অগনিত ছাত্রের প্রাণের স্পন্দন।
মাসুম বিল্লাহ এবং রাসেল মিয়া নামগুলোর জন্ম একদিনে সৃষ্টি হয়নি। নানা ঘাত প্রতিঘাত, দল বিদলের ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করেই তাদের এগিয়ে চলা হয়েছে। যখনই তারা সাংগঠনিকভাবে অত্যন্ত দক্ষতা দেখিয়েছে তখনই তাদেরকে গতিপথ রুদ্ধ করতে একটা মহল উঠেপরে লেগেছে। না,পারেনি তাদের অগ্রযাত্রা থামিয়ে দিতে বরঞ্চ প্রতিকূলতার মধ্যে থেকে তারা নিজেদের শাণিত করে বারবার নিজেদের প্রমাণ করেছে
ছাত্রনেতা শুধুই ছাত্রদের অধিকার কিংবা রাজপথেের আন্দোলনে সীমাবদ্ধ থাকেনি জনকল্যাণমূলক কর্মকান্ডে তারা নিজেদের সর্বসময় নিজদের নিয়োজিত রেখেছে। অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা, শীতার্ত মানুষ,গরিব দুস্থ, পথশিশু, প্রাকৃতিক দূর্যোগ আক্রান্ত মানুষের পাশে সর্বস্ব উজাড় করে দাঁড়িয়েছেন। সম্প্রতি বিজয়নগর থানাকে কেন্দ্র করে জনপ্রিয় ও নন্দিত এই নামগুলিকে কলঙ্কিত করার যে দূর্গম পথ সৃষ্টি হচ্ছে সেটা সত্যিই দুঃখজনক।অন্যের ভুলের বোঝা নিজের ঘারে চেপে বসেছে তাদের,অবলীলায় তাদের বলিরপাঠা বানানো হচ্ছে।অতি উৎসাহী কিছু যুবকের অনৈতিক কর্মকান্ডের দায় অত্যন্ত সুচারুভাবে তাদের দোষী সাব্যস্ত করাটা অত্যন্ত হতাশাব্যঞ্জক। দলবাজ এই ছাত্রনেতারা দলীয় শৃংখলা রক্ষায় সর্বদা বদ্ধপরিকর,দলকে সুসংগঠিত করতে তারা শতভাগ নিবেদিত এবং ওয়াদাবদ্ধ। মাসুম-রাসেল জুটির যে সম্মোহনী শক্তি আছে সেটা অত্যন্ত দৃঢ়, বহুবার ভেঙেছে তারা এতটুকু মচকে যায়নি। সত্যের সংগ্রামে সম্মুখে আগুয়ান এই যুগলের সত্যের দম্ভ আছে, উত্তাল রাজপথের মিছিল আছে, হৃদয় নিঙরানো জয় বাংলার স্লোগান আছে,আছে কর্মীদের প্রেরণা আর বুকে প্রবল আত্মবিশ্বাস।
বিশ্বাস করি এরা অতীতে পেরেছে এবারও পারবে সকল মিথ্যা অভিযোগের অবসান ঘটাতে। মাসুম-রাসেল হারাবে না, এরা হারিয়ে যাবার জন্য নয়।অজস্র কর্মীদের নিঃশ্বাসে এবং বিশ্বাসে তাদের স্থায়ী বসবাস। ___মোঃআরিফুর রহমান কসবা,ব্রাহ্মণবাড়িয়া।